জিরাফ:
অনেক প্রাণীদের
ভিড়ে লক্ষণীয়
একটি প্রাণী


জিরাফ সত্যি অন্য প্রাণীদের ভিড়ে দৃষ্টি কেড়ে নেয়। তা চিড়িয়াখানাতে হোক বা মধ্য আফ্রিকার প্রকৃতিতে হোক সে সকলের মধ্যে উচ্চ, এবং আজকের পৃথিবীতে বেঁচে থাকা ভুমিতে গমনশীল সমস্ত প্রাণীর মধ্যে সে দ্বিতীয় বৃহৎ প্রাণী (আফ্রিকার হাতিরা হল সর্ব্ব বৃহৎ)। বছরের পর বছর ধরে জিড়াফের গলার এই দৈর্ঘ্য অন্যরা নিবিরভাবে পর্যবেক্ষন করেছে। কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছে, “কিভাবে জিড়াফ এত বড় গলা পেল?”

একটি সাক্ষ্য হল, একটি জিড়াফ তার ৩ মিটার (১০ ফুট) লম্বা গলা টিকে ছোট করে প্রায় ২.৫ মিটার (৮ ফুট) করতে পারে বা তার লোলুপ জিহ্বার সাহায্যে সে গলা প্রায় আরও এক ফুট বড় করতে পারে যেন সে আকাশমনি গাছের সব চেয়ে উচু ডাল থেকে পাতা খেতে পারে। অনেকে মনে করেন যে এই ভাবে লম্বা করতে চেষ্টা করার ফলেই জিড়াফের গলা লম্বা হয়ে গেছে। কিন্তু সত্যিই কি জিড়াফ তার শারীরিক দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি করার জন্য বাড়তি কিছু করতে পারে?

    যদি একটি অংশ পরিবর্তন করা সম্ভব হয়, তবে তা কি অংশ অংশগুলিকে প্রভাবিত করবে না? আসুন জিড়াফকে নিয়ে একটু বিবেচনা করি।

জিড়াফ একটি স্তন্যপায়ী প্রাণী, তাই এদের শরীরের গঠন অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মতই। অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীর মত, জিড়াফের ঘাড়ের সাতটি হাড় রয়েছে। কি হবে যদি কাধঁ এবং মাথার খুলির মধ্যকার সাতটি হাড় সঠিকভাবে খাঁজাকৃতি হয়ে বৃদ্ধি না পায়? মানুষের ছোট ঘাড় তাকে সাহায্য করে যেন সে খুব অল্প চেষ্টাতেই সঠিক ভারসাম্যের সঙ্গে খাড়া কতে পারে। জিড়াফের বৃহৎ মাথাটি সব সময়ই উচুতে রাখতে হবে। যখন সে দাঁড়িয়ে থাকে, তখন গলার প্রায় অর্ধেক ২২৫ কেজি (৫০০ পাউন্ড) মাংস পেশী তাকে টান টান রাখতে হয়। এত পরিমানে মাংস পেশীকে সাহায্য করার জন্য অবশ্যই উপযুক্ত পরিমানে পেশী সংযোগ প্রয়োজন। যদি পেশী সংযোগ কমিয়ে মাত্র দুটি করা হয়, মানে খুলী থেকে বুক পর্যন্ত, তাহলে হয়ত অনেক পরিমানে ওজন কমে যাবে আর বেঁচে থাকবার জন্য কম শক্তি প্রয়োজন হবে। তবে খাবার কমে যাবার কারণে তাকে ঘাড় পরির্তন করার প্রয়োজন হবে, তখন কি এই বিবর্তন প্রক্রিয়ায় তার ঘাড়ের হাড় এবং পেশী সংযোগেরও পরির্তন প্রয়োজন হবে না? অবশ্যই এই ধরনের নকশায় জিড়াফ তার গলার নমনীয়তা হারাবে এবং তার মাথায় বা ঘাড়ে বাতাসের আঘাত লাগলে তা ভেঙ্গে যাবে।

এই প্রসঙ্গে বলা যায়, এই ধরনের বৃহৎ পেশী সংযোগের কারণে তাকে অতিরিক্ত শক্তি ব্যবহার করতে হবে এবং যা অধিক পরিমানে ভর গ্রহন করতে পারে। আর হয়ত এই কারণেই জিড়াফ যখন তার লম্বা গলা নিয়ে সামনের পায়ের মাধ্যমে এগিয়ে যায় তখনও তার মধ্যাকর্ষণ ভর তার কেন্দ্রের দিকেই থাকে, কারণ তার পিছনের পা গুলিকে ভুমি থেকে তোলার জন্য তার সামনের পায়ে অনেক শক্তির প্রয়োজন। ঘাড়ের সাতটি হাড় চমৎকার নকশায় সাঁজানো।

এত উঁচুতে খোলা বাতাসে মাথাটি থাকা সত্যেও জিড়াফের বিরাট হৃদপিন্ডটি সেই উঁচু (১০ ফুঁট) মাথাতে জিড়াফের মগজে প্রয়োজনীয় পরিমান অক্সিজেন পাঠাতে সক্ষম। যখন জিড়াফটি জল খাবার জন্য তার মাথা নত করত তখন এটা একটা সমস্যা হতে পারতো যদি না তার ব্যতিক্রম ধর্মী ধমনী দেয়াল, বাই-পাস এবং এন্টিপুলিং ভালব, রক্তনালীর ছোট ছোট বাঁক(যাকে রিট মির্যাবিল বা বিষ্মকর জাল বলে) এবং চাপ সচেতন সংকেত যা উচ্চ রক্ত চাপের সময়ও মস্তিকে রক্ত প্রবাহ একই রকম রাখে (উচ্চ রক্তচাপ জনিত) থাকতো, এমনকি তাদের কাছেও যারা চিন্তা করেন এটি একটি কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমে মহাকর্ষী চাপকে অভিযোজন করা হয়, জিড়াফ একটি অন্যন্য প্রাণী।
 

মহাকর্ষীয় সমন্নয়
জিড়াফের হৃদপিন্ডটি অন্য যে কোন প্রানীর থেকে শক্তিশালী, কারণ চিড়াফের মস্তিকে রক্ত প্রেরনের জন্য তাকে দ্বিগুন শক্তিতে চাপ প্রয়োগ করতে হয়। আর যখন সে মাথা নিচু করে পানি পান করছে তখন এই ধরনের উচ্চ রক্তচাপ সহ্য করা শুধু মাত্র বিশেষ ধরনের প্রাণীর পক্ষেই সম্ভব যাতে তার মাথার ঘিলু ছিদ্র না হয়।

একই ভাবে এটাও বিষ্মকর যে তার রক্ত পাঁয়ে এসে জড় হয় না। এমনটি জিড়াফের যখন পাঁয়ের কোথাও কেঁটে যায় তখন খুব বেশি রক্ত ক্ষরণও হয় না। তাদের চামড়ার নিচে এবং মাংসের মধ্যে গুপ্ত কিছু লাইন এই রক্ত জড় হতে দেয় না। আর নাসার বিজ্ঞানীরা তাদের মহার্ষ্কীয় গবেষনায় এই চমৎকার চামড়ায় সমন্নয় নিয়ে বিশেষ ভাবে অধ্যায়ন করেছে। একই ভাবে এটা জিড়াফের পাঁয়ের সমস্ত ধ্বমনী এবং শিরাতে অতিরিক্ত রক্ত প্রবাহ হওয়া প্রতিরোধ করে।

যে সমস্ত নালীগুলি তলা পর্যন্ত পৌঁছেছে তারা অনেক ক্ষুদ্র এবং তাদের রক্তের লোহিত কনিকা মানষের তুলনায় তিনভাগের এক ভাগ যাতে সেই ক্ষুদ্র নালীতেও তারা সুন্দরভাবে যেতে পারে। এটা দ্রুত স্পষ্ট হয়ে যায় যে জিরাফের এই অনন্য দিকগুলি তার লম্বা ঘাড়ের সাথে ইন্টারঅ্যাকটিভ এবং পরস্পর নির্ভরশীল।

কিন্তু আরও কিছু রয়েছে, রক্তের লোহিত কনিকার এই ক্ষুদ্রাকৃতির কারণে সেগুলি নিম্নাংশের সকল অংশে এবং উচ্চাংশের খুব দ্রুত চলাচল করে অক্সিজেন পৌঁছে দিতে পারে। এটা সাহায্য করে যাতে মাথা সহ সব জায়গাতে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন পায়। তার ফুঁসফুঁসও একই ধারাতে হৃদপিন্ডের সাথে কাজ করে যাতে জিড়াফ তার প্রয়োজনীয় অক্সিজেন পায়। একটা জিড়াফের ফুঁসফুঁস মানুষের তুলনায় ৮ গুন বড় কিন্তু এর শ্বাস-প্রশ্বাসের হাড় মানুষের তলনায় তিন ভাগের এক ভাগ। ধীর গতিতে শ্বাস-প্রশ্বাস করা জিড়াফের জন্য খুবই দরকারী একটি বিষয় কারণ তা না হলে ৩.৬ মিটার (১২ ফুট) লম্বা শ্বাসনালী বাতাসের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যখন পশুরা বিশুদ্ধ বাতাস গ্রহন করে তখনও তার পূর্বের গ্রহন করা বাতাসের সম্পূর্ণ অক্সিজেন শেষ হয়ে যায় না। জিড়াফের ক্ষেত্রে এই বিষয় টি আরও বেশি কারণ সে অন্য যে কারও থেকে বেশি বাতাশ গ্রহন করে। সেখোনে ফুঁসফুঁসকে অনেক বেশি বার কাজ করতে হবে যাতে সে মন্দ বাতাসকে বের করে দিতে পারে। এটা একটি গানিতিক সমস্যা যা জিড়াফ সমাধান করেছে।

জিড়াফের জন্ম

আরও অবাক করতে বলি, নতুন একটি জিড়াফ শাবকের জন্ম একধরনের বুদ্ধিমান নকশার প্রকাশ করে। শাবকটি প্রায় ১.৫ মিটার (৫ ফুট) উপর থেকে নিচে পড়ে, কারণ তার মা ভুমিতে নিচু হতে অসামর্থ্য। যদি সে বাচ্চা জন্ম দেবার সময় মাটিতে শুয়ে পড়ে তবে সে নিশ্চিত সিংহ বা অন্য কোন শিকারী প্রানীর আক্রমরনের শিকার হবে। সকল স্তন্যপায়ী প্রাণীর মত, তাদের মাথা শরীরের অন্য অংশের তুলনায় বড়। তাই প্রসব নালী দিয়ে তা বের হয়ে আসাটা একটা চ্যালেঞ্জ।

তাই নতুন জন্ম নেয়া জিড়াফ শাবকের জন্য এটা বড় চ্যালেঞ্জ যে সে তার লম্বা ভঙ্গুর গলাটিকে বাকি ৭০ কেজি (১৫০ পাউন্ড) শরীরের সাথে মিানিয়ে নেয়া। জন্মাবার সময় যদি গলাটি আগে বেড় হয়ে আসে আর শরীরের বাকি অংশ যখন তার উপর এসে পড়বে নিশ্চিত তার গলা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি গলাটি শেষে বের হয় তবে তা অবশ্যই ভেঙ্গে যাবে কারণ শরীরের অন্যান্য অংশ সহজে বের হলেও প্রজনন নালী দিয়ে মাথাটি বের হতে কষ্ট হবে আর শরীরের অন্য অংশের ভারে তার গলা ভেঙ্গে যাবে। আর এই ধরনের স্পষ্ট ক্ষতির সম্ভাবনার সমাধান হয়েছে, তার পিছনের ভাগ (হিপ) সামনের কাঁধের থেকে আকারে ছোট হওয়ার মাধ্যমে এবং তাদের গিলাটি ঠিক এমনে মাপের হয় যে সেটি তার পিছনের ভাগের সাথে জনন নালী দিয়ে বের হয়ে আসে। জন্মের সময় সামনের পা আগে বের হয় এবং তার পর পশুর বাকি অংশ বাহিরে আসে। মাথটি পিছনের পয়ের (হিপ) দ্বারা সুরক্ষিত থাকে আর গলাটি নমনীয় থাকে। সামনের কাঁধে একটি সুন্দর বাঁক তৈরি হয়।

এটা একটা আদর্শ প্রসব। এটা হয়ত অসম্ভব অন্য যে কোন সমন্নয়ের ক্ষেত্রে বা লম্বা গলার ক্ষেত্রে। মিনিটের মধ্যে নতুন শাবকটি তার মায়ের পাঁয়ের মধ্যে উঠে দাঁড়ায়। শিশু অবস্থা থেকে বয়ষ্ক হবার বয়স পর্যন্ত মানে ৪ বছর তার গলাটি জিড়াফের পুরো উচ্চতার ১/৬ অংশ থেকে ১/৩ অংশে পরিনত হয়। এই ভাবে বৃদ্ধি পাবার কারণ হল তার পাঁয়ের উচ্চতা যাতে সে নিচু হয়ে পানি পান করতে পারে। শাবকটি প্রথম বছর শুধু মাত্র তার মায়ের দুধ পান করে, যা সহজেই পাওয়া যায়।

পরিবেশ গত ভাবে, জিড়াফ পরিবেশের জন্য একটি উপযুক্ত জুড়ি। কারণ উচ্চ বর্ধনশীল উচু গাছ গুলির ছায়ায় সাভানার পশুদের খাবার ঘাস যাতে ধংস হয়ে যেতে না পারে। আবার একজন প্রহরীও দরকার যে খুব উচু থেকে নজর রাখবে যে কোন শিকারী প্রানী আক্রমন করতে আসছে কি না। এই কাজের জন্য জিড়াফ যে শুধু লম্বা এমন নয়, তার চেখের দৃষ্টি এবং কৌতহলী অনুভুতিও কার্য্যকর। লেজের বিভিন্ন ভঙ্গির দ্বারা সে অন্যদেরকে সতর্ক করে সে নিজে সাহসের সাথে সেই ক্ষতির পথ থেকে বের হয়ে আসে। শরীরের বিশাল ওজন, শক্ত চামড়া, মারাত্মক ও লম্বা পিছনের পাঁ এবং দ্রুতগামীতা তাকে অন্যান্য শিকারী প্রাণী কাছে অনাকাঙ্খিত করে তুলেছে।

তাই বলতে পারি, এই সমস্ত বিবর্ত শুধু মাত্র একটি পশুর ক্ষেতেই হল, সেখানে তার কাছাকাছি আর কোন পশু পাওয়া গেল না এবং তার এমন ভাবে উন্নত হল যে, ভুমিতে খাদ্য অভাবকে ঠেকাতে সাহায্য করল, এই ভাবে চিন্তা করাটা অসংলঙ্গ। এটা কি হওয়া উচিৎ ছিল না যে অন্য যারা ঘাস খায় যারা একই রোদ বৃষ্টিতে বড় হয়, একই শিকারী প্রাণীর মোকাবেলা করে তাদেরও কি জিড়াফের মত কিছু বিষয় থাকা উচিৎ?

আশ্চর্য্যজনক ভাবে, আরও অনেক পশু আছে যারা গাছের পাতা খায়। আফ্রিকার গ্রীনুক হরিনের অন্য হরিন থেকে লম্বা গলা আছে, লম্বা জিহ্বা আছে, এবং তাদের পিছনের পায়ের উপর দাড়িয়ে তারা গাছের পাতা খায়। আফগানিস্থানের মারখোর ছাগলেরা গাছে ২৫ ফুট পর্যন্ত উচুতে উঠে গাছের পাতা খায়। অন্যান্য স্তন্যপায়ী প্রাণীরাও আশা করে যে তারা গাছের পাতা খাবে কিন্তু তারা কেউই জিড়াফ হয়ে উঠতে পারে নি এবং জিড়াফ কখনই অন্য প্রাণী থেকে আসে নি।

আমরা জানি না যে বিষয়টি আগে একই রকম ছিল কিনা, কিন্তু “বেঁচে থাকার জন্য সব চেয়ে উচুতে খাবার খাওয়া” টি, অনেক ডারউইনবাদীদের ব্যাখ্যার কারণ করেছে, এবং কিছুটা এই জল্পনা-কল্পনা করতে সুযোগ দিয়েছে। যে পুরাতন কঙ্কাল পাওয়া গেচে তা এটা নিশ্চিত করেছে যে, এই পশুটির মধ্যেই এই অদ্বিতীয় এবং চমৎকার নকশা দেখা গেছে। সকল প্রসংসা, গৌরব এবং সম্মান হল জিড়াফের সেই সৃষ্টি কর্তার।
 

তথ্যসূত্র:

1. Percival Davis and Dean H. Kenyon, Of Pandas and People, Haughton Publishing Company, Dallas (Texas), 1989, p. 71.
   ১. পনডাস্ এবং পিপলস্ এর পার্সিভাল ডেভিস এবং ডিয়েন এইচ. কেনইয়ন, হাউটন পাবলিশিং কোম্পানি, ডালাস (টেক্সাস), ১৯৮৯, পৃষ্টা ৭১।

2. Alan R. Hargens, Developmental Adaptations to Gravity/Cardiovascular Adaptations to Gravity in the Giraffe, Life Sciences Division, NASA Ames Research Center (California), 1994, p. 12.
   ২. আ্যালন আর. হার্গেন্স, মাধ্যাকর্ষনের উন্ননশীল অভিষোজন/জিড়াফের মাধ্যাকর্ষক কার্ডিওভাসকুলার অভিযোজন, জীবন বিজ্ঞান বিভাগ, নাসা এ্যামস গবেষনা সেন্টার (ক্যালিফোর্নিয়া), ১৯৯৪, পৃষ্টা ১২১।

3. Helen Roney Sattler, Giraffes, the Sentinels of the Savannas, Lothrop, Lee and Shepard Books, New York, 1979, p. 22.
   ৩. হেলেন রনি সেটলার, জিড়াফ, সাভানার প্রহরী, লথ্রপ, লী এবং শেপার্ড বুকস, নিউইয়র্ক. ১৯৭৯, পৃষ্টা ২২

4. Francis Hitching, The Neck of the Giraffe, Where Darwin Went Wrong, Ticknor and Fields, New York, 1982, p. 179.
   ৪. ফ্রান্সিস হিষ্টিং, জিড়াফের গলা, যেখানে ডারউইন ভুল ছিল, টিকনর এবং ফিল্ডস, নিউইয়র্ক. ১৯৮২, পৃষ্টা ১৭৯


লিয়ান হোফল্যান্ড, বি এস ই ই, নাসা এ্যামস গবেষনা সেন্টারের একজন পরিবেশগত পরীক্ষা প্রকৌশলী, মাইন্ট ভিউ, ক্যালিফোর্নিয়া। তিনি এবং তার স্ত্রী এবং বাড়িতে তিনটি সন্তান রয়েছে। পাঁচ বছর আগে তারা একটি পরিচর্যা কাজ শুরু করেন “ষ্টিফনেক মিনিষ্ট্রি” যেন তারা অন্যান্য হোমস্কুলারদেকে সৃষ্টি বিষয়ক উপাদানের যোগান দিতে পারেন।
 
"জিরাফ: অনেক প্রাণীদের ভিড়ে লক্ষণীয় একটি প্রাণী"
<http://www.creationism.org/bengali/giraffes_bn.htm>
Original English: "Giraffes: Animals that Stand Out in a Crowd"

প্রধান:  বাংলা
www.creationism.org